তুমি আর আমি দুই মেরু
মাঝে একটা সুতো,
সেতুর নীচে প্রবাহিত সময়...
গভীর খাদে কস্মেটিক্ পৃথিবী টায়ারের মতো ভাসে...
পারাপার হওয়ার মতো মানুষ হতে পারিনা,
ঘড়ির শব্দকে পুঁতে দিই তীরে
অধৈর্য্যে-
ঘুম ভাঙলেই শুনি অ্যালার্ম,
তুমি আর আমি এখনো দুই পার-
ব্যাগের ভিতরে মানুষ পচে যায়,
সুতো ছিঁড়ে গেলে
সেতুহীন খাদ-
ঘরে ফেরা হয় না আর!
নিজেরা স্তাবক
নিজেদের মুখোশের কাছে,
কেউ অজুহাত
কেউ প্রতিবাদ
সারিবদ্ধ মৃত্যুর মিছিলে...
গুটিকয়েক কাঁধে করে বহে নিয়ে যায় লাশ...
মানুষ
কেউ জীবন্ত
কেউ মৃত
শ্মশানের অভিমুখে কোরাস...
মানুষ ২
স্তব্ধতা।
মাঝে বহে যায় নোনা স্রোত
রক্ত আর অশ্রু...
মৃত্যুর উত্সবে
মৃত্যুপণ থোক থোক ওড়ে
উড়ে যায় বুলি...
আমি-তুমি অজুহাত খবরে কবরে
প্রতিবাদ অজুহাত শব্দ প্রচারে...
ঈশ্বর হয়ে বলি হয় মানুষ
মানুষই পুরোহিত সাজে-
স্তব্ধতা।
পাতা উল্টেও টোকা যায় না 'মনুষ্য' টীকা,
পরীক্ষার সমাপ্তী ঘণ্টা পড়ে...
স্তব্ধতা।
পেনটা পকেটেই রয়ে যায়।
আগামী পরীক্ষার তরে?
কবি এবং কবির চোখ থেকে ঝরে
ReplyDeleteআগুন কান্না নিস্তব্ধ ঝড়
ভাঙ্গে বাঁধ পাঁচিলের পাঁজর কব্জি
কবিতা কখনও কাঁদে না মৃত শব্দের শোকে;
Dada কলম থামিও না.... আমাদের অনেক পাওয়া বাকি....😊
ReplyDeletekhub sabolil lekha.ami kobitaboddha noi tobe tomar lekhay tirtir e nodir bohotar avash pai.
ReplyDelete